নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে একজন শিক্ষার্থীকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় ২০২৩ অথবা ২০২৪ ইংরেজি সালে Science/Arts/Commerce বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ এবং এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় ২০২১ অথবা ২০২২ ইংরেজি সালে Science/Arts/Commerce বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হতে হবে। কোর্স ভেদে এইচএসসি এবং এসএসসি পরীক্ষায় সর্বমোট নূন্যতম জিপিএ ৭.০০ অথবা ৬.০০ থাকতে হবে।
BSc in Nursing কোর্সে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য বিজ্ঞান বিভাগের একজন শিক্ষার্থীকে এস-এস-সি (SSC) বা দাখিল পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ৩.০০ ও এইচ-এস-সি (HSC) বা আলিম পরীক্ষায় জিপিএ ৩.০০ পেয়ে মোট GPA কমপক্ষে ৭ থাকতে হবে। অর্থাৎ ৭ বা ৭ এর বেশি থাকলে অবশ্যই একজন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিতে পারবে। উভয় পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে নূন্যতম জিপিএ ৩.০০ থাকা বাধ্যতামূলক। BSc in Nursing কোর্সে পরীক্ষা দিতে আপনাকে অবশ্যই বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র/ছাত্রী হতে হবে।
তবে Diploma in Nursing Science/Midwifery কোর্সে Science/Arts/Commerce যে কোন বিভাগ হতে এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান দুটি পরীক্ষায় মােট জিপিএ (Grade Point Average) ৬.০০ থাকলেই একজন শিক্ষার্থী পরীক্ষার জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে। তবে কোনো একটি পরীক্ষায় জিপিএ (Grade Point Average) ২.৫০ এর কম হলে পরীক্ষা দিতে পারবেন না।
BSc in Nursing কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য এসএসসি(SSC) ও এইচএসসি (HSC)-তে কত পয়েন্ট লাগবে?
BSc in Nursing কোর্সে পরীক্ষা দেয়ার জন্য বিজ্ঞান বিভাগের যে কোনো শিক্ষার্থীকে এস-এস-সি (SSC) বা দাখিল পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ৩.০০ ও এইচ-এস-সি (HSC) বা আলিম পরীক্ষায় জিপিএ ৩.০০ পেয়ে মোট GPA কমপক্ষে ৭ থাকতে হবে। অর্থাৎ ৭ বা ৭ এর বেশি থাকলে অবশ্যই একজন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিতে পারবে।
BSc in Nursing কোর্সে কারা পড়তে পারবেন?
১. শুধুমাত্র বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা; একজন শিক্ষার্থীকে প্রথমত বিজ্ঞান বিভাগের স্টুডেন্ট হতে হবে;
২. উভয় বোর্ড পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে নূন্যতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে;
৩. পাশের সাল: HSC recent/ a year earlier.
৪. পুরুষ/ মহিলা উভয়ই আবেদন করতে পারবেন। সরকারি নার্সিং কলেজে মহিলা ৯০% এবং পুরুষ ১০% ভর্তি হতে পারবেন, তবে বেসরকারি কলেজে পুরুষ প্রার্থী ২০% পর্যন্ত ভর্তি হতে পারবেন।
Diploma in Nursing Science and Midwifery কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য এসএসসি ও এইচএসসি (hsc)-তে কত পয়েন্ট লাগবে?
Diploma in Science and Midwifery তে Science/Arts/Commerce তিনটি গ্রুপের স্টুডেন্টই পড়তে পারবেন, যাদের এসএসসি (SSC) ও এইচএসসি (HSC) বা সমমান দুটি পরীক্ষায় মােট জিপিএ (Grade Point Average) ৬.০০ থাকতে হবে। তবে SSC ও HSC তে কমপক্ষে GPA ২.৫০ থাকতে হবে।
Diploma in Nursing Science and Midwifery কোর্সে কারা পড়তে পারবেন?
১. একজন শিক্ষার্থীর বিজ্ঞান বিভাগের স্টুডেন্ট হওয়া বাধ্যতামূলক না; Science/Arts/Commerce যেকোনো ব্যাকগ্রাউন্ডের শিক্ষার্থীই Diploma in Midwifery কোর্সটিতে আবেদন করতে পারবেন ও পড়তে পারবেন।
২. SSC ও HSC বা সমমান দুটি পরীক্ষায় মােট GPA ৬.০০ থাকতে হবে। তবে SSC ও HSC তে কমপক্ষে GPA ২.৫০ থাকতে হবে।
৩. পাশের সাল: HSC recent/ a year earlier.
৪. পুরুষ/ মহিলা উভয়ই আবেদন করতে পারবেন। সরকারি নার্সিং কলেজে মহিলা ৯০% এবং পুরুষ ১০% ভর্তি হতে পারবেন, তবে বেসরকারি কলেজে পুরুষ প্রার্থী ২০% পর্যন্ত ভর্তি হতে পারবেন।
Diploma in Midwifery কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য এসএসসি ও এইচএসসি (hsc)-তে কত পয়েন্ট লাগবে?
সরকারি নার্সিং ভর্তি যোগ্যতা অনুযায়ী যে কোন বিভাগ হতে এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান দুটি পরীক্ষায় মােট জিপিএ (Grade Point Average) ৬.০০ থাকতে হবে। তবে কোন একটি পরীক্ষায় জিপিএ (Grade Point Average) ২.৫০ এর কম হবে না।
Diploma in Midwifery কোর্সে কারা পড়তে পারবেন?
১. Science/Arts/Commerce যেকোনো ব্যাকগ্রাউন্ডের শিক্ষার্থী;
২. SSC ও HSC বা সমমান দুটি পরীক্ষায় মােট GPA ৬.০০ থাকতে হবে। তবে SSC ও HSC তে কমপক্ষে GPA ২.৫০ থাকতে হবে।
৩. পাশের সাল: HSC recent/ a year earlier.
৪. শুধু মহিলা প্রার্থী আবেদন করতে পারবেন। ধাত্রীবিদ্যায় ১০০% মহিলা প্রার্থী নেওয়া হয়।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে SSC ও HSC রেজাল্টের সাথে আর কী কী লাগবে?
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে SSC ও HSC রেজাল্টের মানদণ্ডে উত্তীর্ণ হওয়ার পরও একজন প্রার্থীকে নিম্নোক্ত শর্তগুলো পূরণ করতে হবে:
১. বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে;
২. অবিবাহিত ও সু-স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হবে (ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সের জন্য প্রার্থীর বৈবাহিক অবস্থা প্রযােজ্য নহে);
৩. মুক্তিযােদ্ধা কোটা (সন্তান, সন্তানদের সন্তান) ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সের জন্য ২০(বিশ)টি আসন, ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন নার্সিং(বিএসসি ইন নার্সিং) এর জন্য ২২(বাইশ)টি ও ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি কোর্সের জন্য ৫২(বায়ান্ন)টি আসন সংরক্ষিত থাকবে। এ সকল প্রার্থীদেরকে ও অন্যান্যদের ন্যায় ন্যূনতম শিক্ষাগত যােগ্যতা সম্পন্ন হতে হবে। সংরক্ষিত আসনগুলিতে সম্পূর্ণ মেধার ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে। অবশিষ্ট আসনের ৬০% জাতীয় মেধা কোটা ও ৪০% জেলা কোটার ভিত্তিতে নির্বাচন করা হবে।
৪. যুক্তিযুক্ত সংখ্যক মেধা ভিত্তিক অপেক্ষমান তালিকা প্রকাশ করা হবে এবং মেধা ভিত্তিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীগণ ভর্তির পর শুন্য আসনে (যদি শুন্য থাকে) মেধাক্রমানুসারে ভর্তি করা হবে।
৫. প্রার্থী কোন প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযােগ পাবে তা নির্ভর করবে লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর ও প্রার্থীর দেয় পছন্দের ক্রমানুসারে। নির্বাচিত প্রার্থী তার প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী পছন্দনীয় প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযােগ না পেলে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত মােতাবেক প্রাপ্তনম্বরের ভিত্তিতে অন্য যে কোন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারবেন।
৬. ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন নার্সিং (বিএসসি ইন নার্সিং) ৭০০/-(সাতশত) টাকা, ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সে ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ৫০০/-(পাঁচশত) টাকা মাত্র টেলিটক প্রি-পেইড মােবাইলের মাধ্যমে জমা করতে হবে।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা কীভাবে হয়?
মেডিকেলের মতো গুচ্ছ পদ্ধতিতে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা সারাদেশে একযোগে একই দিনে, একই সময়ে, এবং একই প্রশ্নে অনুষ্ঠিত হয়। বিএসসি, ডিপ্লোমা ও মিডওয়াইফারি পরীক্ষা একই দিনে, একই সময়ে অনুষ্ঠিত হয়। তাই, একজন শিক্ষার্থী যে কোনো একটিতে পরীক্ষা দিতে পারবেন। পরীক্ষার সময় (সকাল ১০টা থেকে ১১টা) ১ ঘণ্টা।
নার্সিং পরীক্ষার মানবন্টন কীভাবে হয়?
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় সর্বমোট ১৫০ নম্বরের উপর ভর্তি পরীক্ষার মেরিট লিস্ট হবে: ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা এবং ৫০ নম্বর এস.এস.সি এবং এইচ.এস.সি পরীক্ষার জিপিএ থেকে নেয়া হবে। নিচে ১০০ নম্বরের MCQ পরীক্ষার মানবন্টন দেয়া হলো:
বিএসসি ইন নার্সিং | ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি / ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি |
বাংলা – ২০ | বাংলা – ২০ |
ইংরেজী – ২০ | ইংরেজী – ২০ |
গণিত – ১০ | গণিত – ১০ |
বিজ্ঞান (রসায়ন, জীববিজ্ঞান, রসায়ন) – ৩০ | সাধারন বিজ্ঞান – ২৫ |
সাধারন জ্ঞান – ২০ | সাধারন জ্ঞান – ২৫ |
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় ১০০ মার্কের MCQ পরীক্ষায় ৪০ পেলে পাস। বিগত বছরগুলোতে তাকালে দেখা যায়, একজন শিক্ষার্থীকে নার্সিং এ চান্স পেতে ১০০ মার্কের ভেতর মোটামুটি ৭০+ নম্বর পেতে হবে। ছেলেদের সংখ্যা কম থাকায় ছেলেদেরকে মোটামুটি ৮০+ পেতে হয়।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ থেকে ৫০ নম্বর কীভাবে নেওয়া হবে?
এসএসসি পরীক্ষার জিপিএ-র ৪ গুন = ২০ নম্বর
এইচএসসি পরীক্ষার জিপিএ-র ৬ গুন = ৩০ নম্বর
উদাহরণসরূপ, ধরুন আপনি এসএসসি পরীক্ষায় ৩.৫০ এবং এইচএসসি পরীক্ষায় ৪.৫০ পেয়েছেন। তাহলে আপনি ৫০ এর মধ্যে পাবেন
= (৩.৫০×৪) + (৪.৫০×৬)
= ৪১ নম্বর
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার আবেদন করতে কী কী লাগে?
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার আবেদন করতে নিম্নলিখিত
১) SSC & HSC এর Roll Number, Reg. Number, পাসের সাল ও Board এর নাম।
২) আবেদন ফি:
বিএসসি আবেদন ফি ৭০০ টাকা, ডিপ্লোমা আবেদন ফি ৫০০ টাকা। উল্লেখ্য, কম্পিউটার দোকান থেকে আবেদন করলে ৫০-১০০ টাকা বেশি লাগতে পারে।
৩) যে কোর্সে আবেদন করবেন:
A. BSc in Nursing
B. Diploma in Nursing Science & Midwifery / Diploma in Midwifery
৪) অভিভাবকের নাম:
৫) বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা:
যেমনঃ গ্রাম, উপজেলা, জেলা।
৬) পোস্ট কোড:
আপনার বাবা/মায়ের NID কার্ডের পিছনের অংশে পোস্ট কোড লেখা থাকে, লিখে নিতে পাবেন। অথবা গুগুলে আপনার থানার কোড লিখে সার্চ দিলেও পেয়ে যাবেন। না পারলে কম্পিউটার দোকানদার থেকে হেল্প নিন।
৭) মোবাইল নাম্বার
৮) এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
৯) শিক্ষার্থীর সাক্ষর:
কম্পিউটার দোকানে গিয়ে সাক্ষর সাদা কাগজে সাক্ষর করলে, সেটা দোকানদার স্ক্যান করে নিবে।
১০) কলেজ চয়েসের পর্যায়ক্রম:
বিএসসি হলে ১৫ টি কলেজ চয়েস দিবেন।
ডিপ্লোমা ইন নার্সিং এ ভর্তি হতে চাইলে ৪৭ টি ডিপ্লোমা নার্সিং ইন্সটিটিউট চয়েস দিবেন, এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি’তে ভর্তি হতে চাইলে ৬২ টি ডিপ্লোমা মিডওয়াইফারি ইন্সটিটিউট চয়েস দিবেন। আর ডিপ্লোমা মেয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে আপনি চাইলে সর্বোচ্চ ৪৭+৬২ টি ডিপ্লোমা ইন্সটিটিউট সব গুলোই চয়েস দিতে পারবেন আপনার পছন্দের পর্যায়ক্রমে।
তবে, নিজের বিভাগের ইন্সটিটিউট যেগুলো কমপিটিশন কম বা দূরের জেলা গুলো যেগুলোতে কমপিটিশন কম, সেগুলো আগে সিলেক্ট করলে ভালো।
১১) পরীক্ষা কেন্দ্র সিলেক্ট:
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা কেন্দ্র ২০ টি: ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর, ময়মনসিংহ, গাজীপুর, টাংগাইল, ফরিদপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী, যশোর, বগুড়া, দিনাজপুর, পটুয়াখালী, হবিগঞ্জ, রাঙামাটি ও গোপালগঞ্জ।
নার্সিং কলেজ/ইন্সটিটিউট চয়েস দেওয়ার সাথে পরীক্ষা কেন্দ্রের কোনো সম্পর্ক নেই। আপনি উল্লেখিত ২০ টি কেন্দ্রের যেকোনো ১ টি কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে পারবেন।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় অনলাইনে (Online) কীভাবে আবেদন করতে হয়?
নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করার জন্য একটি এসএমএস অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম চালু করেছে। প্রার্থীরা যে কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা দিতে চান তার কেন্দ্রের কোড নম্বর উল্লেখ করে এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। কেন্দ্রের নাম ও কোড নম্বর নিচে দেওয়া হলো:
DGNMN First 3 letter of HSC board name HSC Roll Number HSC Passing Year First 3 letter of SSC board name SSC Roll Number SSC Passing Year Expected 10 college Code by comma Selected Center Code Quota Code (if applicable)
Send to 16222.
Example(with quota): DGNM N DHA 123456 2020 BAR 112233 2018 50,51,52,54,55,56,5,58,59,60 1 FF and Send to 16222.
Example(without quota): DGNM N DHA 123456 2018 DHA 112233 2016 50,51,52,54,55,56,57,58,59,60 1 and Send to 16222.
Education Board Keyword
Dhaka Board – DHK
Barisal Board – BAR
Sylhet Board – SYL
Comilla Board – COM
Rajshahi Board – RAJ
Jessore Board – JES
Chittagong Board – CHI
Dinajpur Board – DIN
Madrasah Board – MAD
Diploma In BM – BIB
HSC In BM – HBM
Technical Board – TEC
Open University – OTH
পেমেন্ট মেথড:
Application Fee For BSc in Nursing: 700 Tk.
Application Fee For Diploma in Nursing Science and Midwifery: 500 Tk.
Application Fee For Diploma in Midwifery course: 500 Tk.
আবেদন করার পর অল্প সময়ের মধ্যে আপনাকে একটি এসএমএস দেওয়া হবে। এই এসএমএসে আপনি আবেদন ফি প্রয়োজনীয়তা এবং পিন নম্বর পাবেন। আপনি যদি অর্থ প্রদান করতে সম্মত হন এবং আপনার আবেদন নিশ্চিত করেন তাহলে আপনাকে একটি দ্বিতীয় এসএমএস পাঠাতে হবে।
আপনার মোবাইল মেসেজ অপশনে যান এবং তারপর নিচের মত টাইপ করুন।
DGNMM YES PIN Your Mobile Number
Example: jDGNM M YES 1234 01763674756
[Note: M for Diploma in Midwifery. Use H for BSc in Nursing and N for Diploma in Nursing Science and Midwifery]
এখন এই বার্তা পাঠান 16222 নম্বরে।
আপনার মোবাইল ফোনের ব্যালেন্স থেকে ভর্তি ফি কেটে নেওয়া হবে। তাই আপনাকে আপনার মোবাইলে পর্যাপ্ত টাকা রিচার্জ করতে হবে।
আপনি যদি এই নিশ্চিতকরণ বার্তাটি পাঠান, তবে কিছুক্ষণের মধ্যে আপনি ব্যবহারকারী আইডি (User ID) এবং পাসওয়ার্ড সহ একটি সফল এসএমএস পাবেন।
দ্রষ্টব্য: পুনরায় ব্যবহারের জন্য আপনার পিন নম্বর, ব্যবহারকারী আইডি এবং পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ করুন।
বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল থেকে নার্সিং-এ ভর্তিচ্ছু ছাত্রছাত্রীদের জন্য ফরম পূরণ সংক্রান্ত নির্দেশনা (২০২৪):
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার Admit Card কীভাবে ডাউনলোড করতে হয়?
ডিপ্লোমা ইন নার্সিং এডমিশন সার্কুলার অনুযায়ী আবেদন করার কিছুদিন পর অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করার সুবিধা পাওয়া যায়। প্রার্থীরা অনলাইন থেকেই নার্সিং ডিপ্লোমা অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে পারেন।
সার্ভারে আপনার অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড হলে এই লিংক ব্যবহার করুন:
ব্যবহারকারীর নাম এবং পাসওয়ার্ড টাইপ করুন এবং তারপর সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। ব্রাউজার স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার Admit Card ডাউনলোড করে নেবে।
নার্সিং ভর্তি প্রক্রিয়ার সময় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদেরকে কী কী কাগজপত্র সঙ্গে করে আনতে হবে?
নার্সিং ভর্তি প্রক্রিয়ার সময় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদেরকে নিম্নোক্ত কাগজপত্র সঙ্গে করে আনতে হবে:
১. SSC এবং HSC এর মূল সার্টিফিকেট
২. SSC এবং HSC এর মূল গ্রেড শীট
৩. 3 কপি সত্যায়িত রঙিন ছবি (১ম শ্রেণীর কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত)
৪. প্রবেশপত্র
৫. চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট
৬. জন্ম সনদ
৭. মুক্তিযোদ্ধা সনদ (FF কোটার জন্য)
নার্সিং ভর্তি সংক্রান্ত আবেদনকারীর জন্য বিস্তারিত নির্দেশাবলী পেতে নিচের লিংকগুলি ব্যবহার করুন:
১. নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর: www.dgnm.gov.bd
২. বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল: bnmc.gov.bd
৩. নিউরন নার্সিং: neuronnursing.com